স্যার আমি আস্তে করি, চেষ্টা করি যেন বেশি ব্যথা না পায়

ক্লাস রুটিন আর পরীক্ষার রুটিনের বাইরে ভিন্ন রকম এক রুটিন চালু করেছে রাঙ্গুনিয়ার এক কওমি মাদরাসাশিক্ষক মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন (নাছির হুজুর)। কোন রাতে কোন ছাত্রকে বলা’ৎকার করা হবে তা রীতিমতো রুটিনের মতো করে ঠিক করে রেখেছিলেন এই শিক্ষক।

উপজেলার স্বনির্ভর রাঙ্গুনিয়া ইউনিয়নের শাহ আহমদীয়া আজিজুল উলুম মাদরাসার এই শিক্ষক ছোট ছেলেশিশুদের প্রতি প্রবলভাবে আসক্ত। এই কাম’না চরি’তার্থ করতে তিনি প্রতি রাতে নতুন নতুন শিশু ব্যবহার করে আসছেন। নিউজটি সম্পন্ন পড়ুন দেশের জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকা কালেরকণ্ঠ থেকে । ক্লিক করুন।

কেন ব্লেডের এই নকশার বদল ঘটেনি, আর কেনই বা এই নকশা করা হয়েছে? যুগের পর যুগ একই স্টাইল ধরে রাখার রহস্য কি তা নিশ্চয় জানতে ইচ্ছে করছে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ব্লেডের এই নকশা ও তা অপরিবর্তিত থাকার রহস্য-

১৯০১ সালে জিলেট কর্মসংস্থার প্রতিষ্ঠাতা কিং ক্যাম্প জিলেট এবং সহকর্মী উইলিয়াম নিক্সারসন একটি ব্লেডের ডিজাইন করে আমেরিকায় ব্যবসা শুরু করেন। সংস্থাটি প্রতিষ্ঠিত হবার ৩ বছর পর প্রথমে ১৬৫ টি ব্লেড প্রস্তুত করেন।

এরপর থেকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। যাবতীয় চিন্তাভাবনা করেই ব্লেডের সঙ্গে রেজারের হাতল আটকানোর জন্য স্ক্রু ও নাট-বল্টু ব্যবহৃত হত। কেন অন্যান্য সংস্থাও এই স্টাইল ও নকশা অনুকরণ করল? কারণ হিসেবে জানা যায়, সে সময় একমাত্র জিলেটই রেজার তৈরি করত। তাই অন্যান্য সংস্থাও একই পথে হাঁটা শুরু করেছিল।

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরণের ব্লেড বের হলেও, যদি কেউ হঠাৎ ব্লেড কথাটা উচ্চারণ করে তাহলে কিন্তু সেই একই নকশার চেহারা চোখের সামনে ভেসে আসবে। এমনকি বিবিধ প্রশ্নও মাথাচাড়া দিয়ে উঠে আসতে পারে। তাই চিন্তা মুক্ত থাকাটাই শ্রেয়।